আজকে আমি আপনাদের জন্য 40 হাজার টাকার গেমিং পিসি তৈরি করব। এই গেমিং কম্পিউটার 40 হাজার টাকার মধ্যে সবথেকে ভালো গেমিং কম্পিউটার। এই গেমিং কম্পিউটারে মিডিয়াম টু হাই গ্রাফিক্সের সেটিং এ সব ধরনের গেম খেলতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া। শুধু গেমিং না ভিডিও এডিটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইন অন্যান্য বাকি যত কম্পিউটারে কাজ আছে সব কাজই করতে পারবেন কোন প্রকার সমস্যা ছাড়া। বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া আছে।
40 হাজার টাকার গেমিং পিসি তৈরি করতে যে সকলযে কম্পিউটারের মেইন কম্পোনেন্ট হয়ে থাকে ৭ টি। যেমন: প্রসেসর, মাদারবোর্ড, র্যাম, হার্ডডিস্ক, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট, গ্রাফিক্স কার্ড এবং চ্যাসিস অথবা কেসিং। গ্রাফিক্সকার্ড বাদ দিলে মেইন কম্পোনেন্ট ৬ টি। এই গেমিং কম্পিউটার তৈরি করতে আমি যে কম্পোনেন্ট ব্যবহার করছি এই কম্পোনেন্টগুলো দুইভাবে আপনি সংগ্রহ করে নিতে পারেন। যেকোনো লোকাল কম্পিউটারের দোকান থেকে এই কম্পোনেন্টগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন অথবা ইন্টারনেট অনলাইন দোকানগুলো থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন। তারপরও আপনার যদি এই কম্পোনেন্টগুলো সংগ্রহ করতে কোন প্রকার সমস্যা হয় কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন আমি আপনাকে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব।
এখন অনেকে বলতে পারেন এই গেমিং পিসি আসলে কাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। 40 হাজার টাকা বাজেটে ভালো গেমিং ও ভালো ভিডিও এডিটিং করার জন্য এই গেমিং কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। আমার তৈরি করা এই কম্পিউটার যদি আপনার কাজের চাহিদা পূরণ করতে পারে তাহলে এই কম্পিউটারটি আপনি তৈরি করতে পারেন। এই কম্পিউটার আপনার লোকাল যেকোনো কম্পিউটার দোকান থেকে তৈরি করে নিতে পারেন। এই গেমিং কম্পিউটার তৈরি করতে আপনার যদি কোন প্রকার সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাকে জানাবেন আমি আপনার সমস্যার সমাধান দেওয়ার যথেষ্ট পরিমাণে চেষ্টা করব।
মাদারবোর্ড এর ক্ষেত্রে আমরা মার্কেটের সব থেকে কম দামি মাদারবোর্ডটি ব্যবহার করেছি। মাদারবোর্ডের দাম টা আরেকটু বাড়িয়ে আপনি চাইলে ভালো একটি মাদারবোর্ড ব্যবহার করতে পারেন। আমরা যে মাদারবোর্ডটি বেছে নিয়েছি এই মাদারবোর্ড এই বাজেটে সবথেকে ভালো মাদারবোর্ড। আমাদের সিলেক্ট করা মাদারবোর্ড হচ্ছে MSI H310 Pro-VH মাদারবোর্ডট। এটির মধ্যে আপনারা পাবেন H310 চিপসেট যা হচ্ছে খুবই সাধারণ মানের এন্ট্রি লেভেলের চিপসেট। আপনি যদি আরো বেশি ফিচার পেতে চান তাহলে MSI B360M Gaming Plus মাদারবোর্ড ব্যবহার করতে পারেন আরো বেশি ভালো হবে।। MSI H310 Pro-VH মাদারবোর্ডটি বর্তমানে বাংলাদেশের মূল্য: ৬৫০০ টাকার।
এই বাজেটে চোখ বন্ধ করে যে প্রসেসরটি বেছে নেওয়া যায় তা হচ্ছে ইন্টেলের ল্যাটেস্ট ৮ম জেনারেশনের কফিলেকের INTEL® CORE™ i3-8100 PROCESSOR সিপিউটি। এই প্রসেসরে আপনারা পাবেন ৪ টি কোর ও ৪ টি থ্রেড। অর্থাৎ এই প্রসেসর আপনাকে ইন্টেলের আগের জেনারেশনের Core I5 প্রসেসরের সমান পারফর্মেন্স পাবেন। পার্থক্য শুধু একটাই এই প্রসেসরে আপনি কোন আলাদা বুস্ট স্পীড পাচ্ছেন না। এর বেইজ স্পীড হচ্ছে 3.6 GHz এবং ক্যাস মেমোরি পাবেন ৬ মেগাবাইট।
এই প্রসেসরে আপনি বর্তমান জেনারেশনের GTX 1070 পর্যন্ত ভাল কম্প্যাটিবিলিটি পাবেন এবং আগামি জেনারেশনের GTX 1160 বা এ এম ডির RX 670/680 জিপিউ ব্যাবহার করতে পারবেন। এই প্রসেসর সিলেক্ট করা হয়েছে আপগ্রেডিবিলিটির কথা চিন্তা করেই। প্রসেসরটি বর্তমান বাংলাদেশের বাজারে মূল্য 7500.00 টাকা।
বর্তমান সময় ৮ জিবি র্যাম ছাড়া গেমিং পিসি কল্পনা করা যায় না। এখন যে কোন গেমই 3/4 জিবি মেমোরি খেয়ে ফেলে ফুল টাইম রানিঙ্গের সময়। আর সিস্টেমের জন্য আলাদা এক দেড় জিবি মেমোরি এলোকেশন তো রয়েছেই। যেকোনো বাজেটে গেমিং কম্পিউটারে কম হলো 8 জিবি রেম থাকা প্রয়োজন বর্তমান সময়। সব সময় চেষ্টা করবেন ইন্টেলের কম্পিউটারের ক্ষেত্রে সিঙ্গেল একটি র্যাম ব্যবহার করতে। তাই আমরা একটি Geil Evo Spear 8 GB 2400 MHz DDR4 র্যাম ব্যবহার ব্যবহার করছি। বেসিক্যালি হিটসিঙ্ক আছে এমন র্যাম যত কম দামে কিনে নিতে পারেন। র্যাম বর্তমান বাংলাদেশের বাজার মূল্য : ৬৭০০ টাকা।
টেকনিক্যাল বিবরণ
আরো একটি কম্পোনেন্ট যেটা চোখ বন্ধ করে নেয়া যায় সেটি হচ্ছে হার্ডডিস্ক। এক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করছি Seagate Baraccuda 1TB হার্ডডিস্ক। ৪০ হাজার নয়, আমি 70 হাজার টাকার গেমিং কম্পিউটার এই হার্ডডিক্সটি ব্যবহার করি আসলে অনেক ভালো একটি হার্ডডিস্ক। আমরা খুব ভালো করেই জানি, এখন ল্যাটেস্ট রিলিজগুলো কেমন জায়গা খায়। ৪ টি গেম ইন্সটল করলেই দেখা যায় ২৫০ জিবি স্টোরেজ শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে একটা গেমিং পিসি তৈরি করতে গেলে 1TB হার্ডডিস্ক ব্যবহার করতে হবে আমি মনে করি। তবে পরবর্তীতে একটি এস এস ডি বা এডিশনাল হার্ডডিস্ক যোগ করে নিতে পারেন। আরো বেশি অনেক ভালো হবে। হার্ডডিক্সটি বর্তমান বাংলাদেশের বাজার মূল্য : ৩৭৫০ টাকা।
40 হাজার টাকার বাজেটের ক্ষেত্রে আমরা চেস্টা করেছি বাজেট রেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে ভাল জিপিউটি দেবার। আর এক্ষেত্রে আমাদের রেকমেন্ডেশন হচ্ছে Nvidia GT 1030 2 GB GDDR5 গ্রাফিক্সকার্ড। এই গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষেত্রে আপনাদের পছন্দমত যে কোন ব্র্যান্ডের নিতে পারেন।
Nvidia GT 1030 2 GB GDDR5 গ্রাফিক্সকার্ড যদি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে না পাওয়া যায় তাহলে। এক্ষেত্রে আমাদের সেকেন্ডারি অপশন ছিল এ এম ডির RX 550 জিপিউটি কিন্তু পারফর্মেন্স ডিফ্রেন্স আমাদের GT 1030 ই সিলেক্ট করতে বাধ্য করেছে। তবে খেয়ালে রাখবেন আপনার কেনা ভার্শনতি যেন GDDR5 মেমোরি ভার্শনের হয়। কারণ ইন্টেল চুপিসারে GT 1030 এর DDR4 ভার্শন বের করেছে যা GDDR5 ভার্শন থেকে অনেকাংশেই খারাপ। তারপরও আপনি চাইলে আপনার মনের মতন যে কোন গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। গ্রাফিক্স কার্ড বর্তমান বাংলাদেশের বাজার মূল্য: ৯২০০ টাকা।
দাম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক হেয়ার ক্লিক করুন। ক্লিক হেয়ার
40 হাজার টাকার গেমিং পিসি তে সাধারণ পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই হবে না আমি মনে করি। পাওয়ার সাপ্লাই আমরা কম্পিউটারে প্রতিদিন পরিবর্তন করতে পারিনা। তাই মিনিমাম কয়েক বছর যাতে কোন সমস্যা না হয় সেই চিন্তা করেই বাজারের সবচেয়ে কম দামের ভালো মানের পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কে আমরা সিলেক্ট করেছি। আর এটি হচ্ছে Thermaltake Litepower 350 Watt পিএসইউ। এটি দিয়ে আপনি GTX 1050 ti পর্যন্ত গ্রাফিক্স কার্ড চালাতে পারবেন। GT 1030 তো কোন ব্যাপারই না। তার উপর আপনি পাচ্ছেন ২ বছরের ওয়ারেন্টি। অর্থাৎ পিএসইউ এর উপর দুই বছর ধরে যতই লোড দেন না কেন, আপনাকে আলাদা করে কোন চিন্তা করতে হবে না। পাওয়ার সাপ্লাই বর্তমান বাংলাদেশ বাজার মূল্য: ২৫০০ টাকা।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছে কম্পিউটার চ্যাসিস একটি সাধারণ টিনের বাক্স ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু যারা একচুয়ালি কম্পিউটার কেনেন তারা খুব ভাল করেই জানেন, কম্পিউটারের চ্যাসিস বিউটি এবং প্রোটেকশনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই এয়ার ফ্লো, লুক ও ফিচারের কথা চিন্তা করে আপনাদের জন্য আমাদের রেকমেন্ডেশন থার্মালটেকের Versa H24 কেসিংটি। ডুয়াল ডিভিডি ড্রাইভ লাগানোর জায়গা, এক্সট্রা ফ্যান লাগানোর সুবিধা আর বেশ ভাল মানের এবং লম্বা গ্রাফিক্স কার্ড লাগানোর সুযোগ তো থাকছেই।
সিস্টেম আপগ্রেড করলেও খুব ভাল মানের প্রিমিয়াম জিনিস না নিলে আপনাকে আর চ্যাসিস আপগ্রেড করতে হবে না। কম্পিউটারের কেসিং আপনি আপনার মনের মত যে কোন একটা বেছে নিতে পারেন। সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। চ্যাসিস টি বর্তমান বাংলাদেশের বাজার দাম: ৩৫০০ টাকা।
আমার দেখানো কম্পোনেন্টগুলো যদি আপনি ব্যবহার করে গেমিং পিসি তৈরি করে তাহলে আপনার খরচ পড়বে ৪১ হাজার ২৫০ টাকা। তারপরও ফুল গেমিং কম্পিউটার বানাতে গেলে দাম ১ থেকে দেড় হাজার টাকা কমতে অথবা বাড়তে পারে। কিন্তু আপনি যদি সস্তা পিএসইউ, কেসিং আর সিপিউ ডাউনগ্রেড করেন খরচ আরো অনেক কমে যাবে। একটি উদাহরণ দেয়া হলো:
আরেকবার দেখে নেয়া যাক কোন কোম্পানির গুলো কি ধরনের দাম :
Processor | Intel 8th Gen I3 8100 | ১৪,৫০০ টাকা |
Motherboard | MSI H310 Pro-VH | ৬৫০০ টাকা |
RAM | Geil Evo Spear 8 GB DDR4 2400 MHz | ৬৭০০ টাকা |
Storage | Seagate Baraccuda 1TB HDD | ৯২০০ টাকা |
Power Supply | Thermaltake Litepower 350 Watt | ২৫০০ টাকা |
Graphics Cardvvv | Nvidia GT 1030 2 GB GDDR5 | ৯২০০ টাকা |
চ্যাসিস/কেসিং | Thermaltake Versa H24 | ৩৫০০ টাকা |
দাম কিন্তু সবসময় একরকম থাকে না অনেক সময় কমে যায় আবার অনেক সময় বেড়ে যায়। বর্তমান সময়ের সবগুলো কম্পনেন্ট দাম জানার জন্য এখানে ক্লিক হেয়ার ক্লিক করুন। ক্লিক হেয়ার
আশা করি বিল্ডের সাজেশন আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। আর ৪০ হাজার টাকার বিল্ড নিয়ে কনফিউশন কিছুটা হলেও দূর হয়েছে। বাজেট বাড়িয়ে যদি 50 হাজার টাকা করতে পারতেন তাহলে কম্পিউটার টা আরো ভালো হতো। এই ওয়েবসাইটে আপনার মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
40 হাজার টাকার গেমিং পিসি আমরা অনেকগুলো গেম খেলি দেখেছি। ১০৮০ পিক্সেল রেজুলেশনে হাই/আল্ট্র প্রিসেটে গেমিং করা যাবে। আমি এই গেমিং পিসিতে ১০৮০পি রেজুলেশনে হাই প্রিসেটে কেমন পারফরম্যান্স পাওয়া যাবে নিচে তার একটি উদাহরণ দেয়া হলো:
এই কম্পিউটারের সকল প্রকার গেম খেলতে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়াই। কিন্তু আপনাকে সকল গেম এইচডি তে খেলতে হবে। ফুল এইচ ডি তে গেম খেলতে পারবেন কিন্তু 35 থেকে 40 fpps পার সেকেন্ড এ খেলতে হবে। আমার গেম খেলা অনুভূতি নিচে দেওয়া হল। যদি কোন ভুল হয়ে যায় তাহলে ছোট ভাই হিসেবে ক্ষমা করে দিবেন ধন্যবাদ ।
PUBG গেম: তাহলে প্রথমে শুরু করি এই PUBG গেমটিতে। এই কম্পিউটারে PUBG মোবাইল ও PUBG কম্পিউটার খেলতে পারব সমস্যা। PUBG মোবাইল খেলতে পারে ফুল এইচ ডি আল্টা সেটিং। PUBG কম্পিউটার ভার্সন খেলতে পারবেন ফুল এইচডি। PUBG আমি প্রায় দুই দিনের বেশি গেমটি খেলে দেখছি গেমটি সুন্দর ভাবে চলে কোন সমস্যা ছাড়া। দুই থেকে তিন ঘণ্টা খেলা পরে আমি হালকা হালকা লেগে দেখা পাই সি।
GTA 5: গেমটি খেলে দেখেছি গেমটি চলেছে কোন সমস্যা ছাড়াই। GTA5 গেমটি প্রায় ফুল এইচডি তে খেলতে পারবেন। কিন্তু হালকা লেক দেখা যেতে পারে। এই গেমিং কম্পিউটার GTA5 খেলার মজাই আলাদা ছিল। এক কথায় যদি বলি এইচডি তে আপনি খেলতে পারবেন খুব ভালো মতন কোন সমস্যা ছাড়া।
গ্রাফিক ডিজাইন কাজ: বাংলাদেশি গ্রাফিক ডিজাইন এর কথা চিন্তা করে। আমরা এই কম্পিউটারে সকল প্রকার গ্রাফিক্সের সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখেছি। সফটওয়্যার গুলো কোন সমস্যা ছাড়াই চলছে। এই কম্পিউটারের সাহায্যে আপনি সকল প্রকার গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়াই।
ভিডিও এডিটিং: বাংলাদেশের ইউটিউবারদের কথা চিন্তা করে এই কম্পিউটার আমরা অনেকগুলো ভিডিও এডিটিং করে দেখছি। দামের তুলনায় এই কম্পিউটার আপনি অনেক ভালো মানের ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। ফুল এইচডি একটি 10 মিনিটের ভিডিও রেন্ডারিং করতে সময় লাগে প্রায় 20 থেকে 25 মিনিট।
আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে আমাদের ওয়েবসাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি চাইলে আমাদের পোস্টটি আপনার সকল বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। শেয়ার করার সকল সামাজিক মাধ্যম নিচে দেওয়া আছে। আপনার একটি শেয়ার আমাদের পরবর্তী পোস্ট লেখার প্রেরণা যোগায়। তাই ভালো লাগলে আমাদের এই পোস্টটি শেয়ার করুন।
আমার নাম Sarker Tahsin । বর্তমানে আমি প্রফেশনালি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করি। আমি Bangladesh Gamer ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমার গেম খেলার অনুভূতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করি। পাশাপাশি নতুন গেমিং মোবাইল ও নতুন গেমিং ল্যাপটপ অথবা গেমিং পিসি বিল্ড সম্পর্কে আমার ভালো ধারনা আছে। আমার ধারণা আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।